Welcome Text

Welcome you to read daily important topics, quotes, discussion or news. You can share your comments or even new topics you like to be seen by the world

কেন তোমায় ভালবাসি

প্রথম যেদিন তোমাকে দেখেছিলাম সেদিনই তোমাকে খুব ভাল লেগেছিল তোমাকে দেখেই আমি অবাক হয়ে গিয়েছিলাম আমার বন্ধুরাও এত মিষ্টি একটা মেয়ে! হঠা করে দেখে খুবই আকর্ষণীয় লাগছিল তোমাকে ছোট ছোট চুল, পরিপাটি করে সর্ট স্কার্ট পরা, যা তোমার শরীরের সাথে খুব মানিয়েছিল হালকা একটু তোতলানো তোতলানো  কথা বলা যা তোমাকে অন্য সব ছেলে মেয়েদের থেকে আলাদা করে দেয় আমার এক বন্ধুতো বলেই ফেলল, আরে! এটা এতক্ষণ কোথায় ছিল আমাদেরকে ফাঁকি দিয়ে? আমরা সবাই হেসে দিয়েছিলাম তার কথায়

সময়ের অপেক্ষা

পর্যায়ে তোমাকে বলতে ইচ্ছা করছে যে, জীবনে অনেক কিছু আসে যা চাইতেও ভয় করে আবার এমন অনেক কিছুই পাওয়া যায় না যা পাওয়ার খুব বেশী আশা এবং চেষ্টা করা হয় তোমাকে আমি প্রথমেই বলেছি আমার জীবনের বিভিন্ন অধ্যায়ের কথা আমি কখনো কোথাও নিজেকে নিয়ে ফুল্ল হবার মতো কোন কিছু দেখি নি দেখিনি অন্য কাউকেও যে, আমাকে নিয়ে সামান্যতমও ফুল্ল হয়ে আমাকে আবেগ তাড়িত করেছে কি পেয়েছি বা কি পায় নি তার হিসাব করার কথা কখনো মনে আসে নি কারণ, কি পাবার ছিল, কি পাওয়া উচিত তাইতো বুঝতে পারি নি কখনো

তুমি আমি ও সে

Not sure what was here

দুই প্রাণ এক অনুভব

সেদিন সকালে কলেজে যাবার উদ্দেশ্যে বের হয়ে রাস্তা থেকে দেখলাম আঃ কাদেরও সাইকেল নিয়ে হাঁটতে হাঁটতে বড় রাস্তার দিকে আসছে। দাঁড়িয়ে গেলাম। সে আসলে একসাথে কলেজের পথে রওনা দিলাম। আঃ কাদের তার মাদ্রাসায় যাবে। দুজন পাশাপাশি সাইকেল চালিয়ে যাচ্ছি। সেচ উন্নয়ন প্রকল্পের গেটের সামনের রাস্তায় চোখ যেতেই দেখলাম সোহানা গেট দিয়ে বের হচ্ছে মৃদু পদক্ষেপে।  আমি দেখেই যেমন চমকে উঠার মতো হয়ে গেছি, তাকেও সেরকমই মনে হলো। আমার সাইকেলের গতি স্লো হয়ে গেল। আমি তাকিয়ে আছি তার দিকে, সেও আমার দিকে। আঃ কাদের কিছুটা সামনে চলে গেল আমার থেকে। আমি হাত নেড়ে হাই বললাম, জবাবে সেও হাত নাড়ল। আমার সাইলের গতি স্লো হওয়া সত্ত্বেও তাকে পার হয়ে গেলাম। সে সেখানে দাঁড়িয়েই রইল। রিকসার জন্য অপেক্ষা করবে বুঝলাম। কিছুটা সামনে গিয়ে পিছনে ফিরে তাকালাম।

বিসন্নতায় ভরা দিনগুলো

পরের এক সপ্তাহ যে কিভাবে কেটেছে তোমাকে আমি তা বোঝাতে পারবো না। প্রতিটা মূহুর্ত এক অনাগত মিলনের অপেক্ষায় উন্মূখ থেকেছে আমার প্রতিটা অনু-পরমাণু। আমার চেতনা আমাকে তাড়িয়ে নিয়ে গেছে বারবার সাত দিন পরের সেই মূহুর্তের কাছে যার সঠিক রূপ আমার জানা নাই। কল্পনা আমাকে বারবার নতুন নতুন রূপ দেখিয়েছে অনাগত দিনগুলোর। সবার সাথে মেশার এবং কথা বলার পরেও সবার মনে হচ্ছিল আমি যেন কাছে নাই; কোন এক সূদুর থেকে কথা বলছি। কারো কোন কথাতেই ভালমতো মনযোগ দিতে পারছিলাম না, কোন কাজও

মরার উপর খাড়ার ঘা

টানা দিন পরে কলেজে গেলাম। অর্থা দিন ক্লাশে অনুপস্থিতি। এটা স্কুল না যে এতোটা হিসেব করতে হবে। কলেজে দিন না যাওয়াটা তেমন কোন বড় ব্যাপার নয় আমাদের মতো স্বাধারণ ছাত্রের জন্যবাড়িতে যখন ছিলাম তখনতো এতোটা ফিলিংস আসে নি, কিন্তু কলেজে এসে মনে হতে লাগলো, কত দিন যেন কলেজে আসি নি। চোখ বার বার খুঁজে ফিরতে লাগলো দুটি চোখকে; কিন্তু দেখা পেলাম না কোথাও কেন বাড়িতে থাকা অবস্থায় এতটা ফিলিংস আসে নি? সম্ভবত দুইটা কারণে আসে নি। একটা হলো, বাড়ির পরিবেশে প্রতিক্ষার যন্ত্রণার মধ্যে অত বেশী কাবু করতে পারে নি। দ্বিতীয় হলো, একটা সান্তনা সবসময়ই ছিল যে, এইতো ফিরে যাওয়া মাত্র অপেক্ষা। ফিরে যাওয়ার সাথে